সড়ক পরিবহনে আসছে ‘অ্যাকশন প্ল্যান’
দৈনিক খাগড়াছড়ি
প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ছবি- সংগৃহীত।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গণপরিবহন খাতেও পরিবর্তনের হাওয়া বইছে। দলটির পদধারী একাধিক সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিক নেতার হাতে জিম্মি ছিল এই খাত। তারা গা ঢাকা দেওয়ার পরই নেতৃত্বে এসেছে পরিবর্তন। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির নতুন নেতৃত্ব ‘অ্যাকশন প্ল্যান’ নিয়ে এগোতে চাইছে। যার অংশ হিসেবে পরিবহন খাতে বিশৃঙ্খলা, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি ও অনিয়ম বন্ধ করে চলতি মাসেই যাত্রীবান্ধব, সড়ক নিরাপদ করা ও সুশৃঙ্খলা আনতে প্রাথমিকভাবে ‘মোটিভেশনাল কাউন্সেলিং’ কার্যক্রম হাতে নেওয়া হচ্ছে।
রবিবার (৯ সেপ্টেম্বর) বাংলা ট্রিবিউনের সঙ্গে একান্ত আলাপচারিতায় এমনটাই জানিয়েছেন ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির আহ্বায়ক মো. সাইফুল আলম। গত ২৪ আগস্ট তার নেতৃত্বে ৩৫ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।
সাইফুল আলম বলেন, ছাত্র-জনতার বিপ্লব বলি বা গণঅভ্যুত্থান বলি, তাতে আমরা স্বাধীন দেশে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারছি। দেশ গড়ার অংশ হিসেবে পরিবহন খাতে বিশৃঙ্খলা, দুর্বৃত্তায়ন, চাঁদাবাজি, অনিয়ম— এই সব জঞ্জাল দূর করে যাত্রীবান্ধব, নিরাপদ, যানজট নিরসনসহ সুশৃঙ্খল পরিবহন ব্যবস্থার জন্য আমাদের যা যা করণীয় সেগুলো নিয়ে প্রাথমিকভাবে একটা অ্যাকশন প্ল্যানে যাচ্ছে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি।
এই অ্যাকশন প্ল্যানের মূলে থাকছে— সড়কে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকের দ্বারা যেসব সমস্যা তৈরি হয়, সেগুলো সংশোধন ও সমাধান করার উদ্যোগ। পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চলতি মাসের শেষ দিকে (প্রাথমিকভাবে ২০ সেপ্টেম্বর) ‘মোটিভেশনাল কাউন্সেলিং’ শুরু করা হবে, যা পরবর্তী সময়ে ধারাবাহিকভাবে অব্যাহত থাকবে বলে জানা গেছে।
কাউন্সেলিংয়ের ক্ষেত্রে প্রধানত যুক্ত করা হবে ঢাকার পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের। বিশেষ করে রাজধানীর শহর ও শহরতলীতে যাত্রীসেবার ক্ষেত্রে নানা বিড়ম্বনা বন্ধ, নারী যাত্রীদের ক্ষেত্রে অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ বন্ধ, প্রতিবন্ধী বা বিকলাঙ্গ যাত্রীদের প্রতি ভালো আচরণ করা, নিয়ম-শৃঙ্খলা না মেনে এলোপাতাড়ি গাড়ি না চালানো, ফিটনেসবিহীন গাড়ি চলাচল বন্ধ, গতির ক্ষেত্রে চালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা বন্ধ, অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো রোধ এবং চালক-শ্রমিকদের মাদক থেকে দূরে রাখার মতো ব্যাপারে গুরুত্ব দেওয়া হবে। পরপর দুই দিন চলবে এই কার্যক্রম। এরপর আন্তঃজেলার সঙ্গে যুক্ত ঢাকার প্রতিটি বাস টার্মিনালের পরিবহন সংশ্লিষ্টদের একদিন করে কাউন্সেলিংয়ের আওতায় আনা হবে। তারপর প্রতিটি জেলার পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে বিভাগীয় শহর ও পরে জেলার বাস টার্মিনালে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে এই কার্যক্রম পরিচালনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
এছাড়া অ্যাকশন প্ল্যানের অংশ হিসেবে পর্যায়ক্রমে চালকদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নিয়ে লাইসেন্স প্রাপ্তি, গাড়ির তুলনায় চালকের ঘাড়তি পূরণ, ভালো প্রশিক্ষিত চালকদের বিদেশমুখী হওয়ার পরিবর্তে দেশেই উপযুক্ত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগে চালকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে লাইসেন্স প্রাপ্তি সহজ করা এবং চালকদের দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক সাইফুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ২০০০ সালের আগে সড়ক পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়ন ও শৃঙ্খলা আনতে মোটিভেশনাল কাউন্সেলিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছিল। তাতে সে সময় যাত্রীসেবার ক্ষেত্রে বেশ সুফল মিলেছে বলে মনে করেন পরিবহন মালিক সমিতির নেতারা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি ও ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। তিনি আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সহ-সভাপতি ছিলেন। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি শাজাহান খান। সম্প্রতি আন্দোলন দানা বাঁধলে বিদেশে চলে যান খন্দকার এনায়েত উল্লাহ আর শাজাহান খান কয়েকদিন আগে গ্রেফতার হন।
মালিক-শ্রমিকদের মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন প্রয়োজন
গত দেড় দশকে সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা মাফিয়া চক্রের হাতে জিম্মি হয়ে পড়ায় যাত্রীসেবা ও বিশৃঙ্খলা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে সবার আগে পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের মনস্তাত্ত্বিক অবস্থার পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলে মনে করেন তারা।
একাধিক পরিবহন মালিক ও শ্রমিক নেতা বলছেন, গত দেড় দশকে পরিবহন খাত ছিল প্রধানত খন্দকার এনায়েত উল্লাহ ও শাজাহান খানের নিয়ন্ত্রণে। তারা এই খাতের মালিক-শ্রমিকদের দলীয় কর্মীর মতো আচরণ করার দিকে নিয়ে গেছেন। সে কারণে নিরাপদ সড়কের দাবিতে ২০১৮ সালে বড় ধরনের আন্দোলনও হয়েছিল। কিন্তু তারপরও মৌলিক কোনও পরিবর্তন আসেনি। ফলে পরিবহনে যাত্রীসেবার মান বাড়াতে এবং শৃঙ্খলা আনতে হলে মালিক-শ্রমিকদের মনস্তাত্ত্বিক পরিবর্তন প্রয়োজন।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক মো. সাইফুল আলম আরও বলেন, সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সমিতির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সবাইকে পরিচালিত করার উদ্যোগ নিয়েছি আমরা। দলীয় বা ব্যক্তির ইচ্ছায়, কোনও দলের বা সরকারের তল্পিবাহক হয়ে কিংবা দলীয় কর্মীর মতো আচরণ করা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। ভালো যাত্রীসেবা ও কাজের সুবিধার্থে সরকারের সঙ্গে স্বাভাবিক যোগাযোগ রক্ষা করে চলতে হবে।
চাঁদাবাজি এবং টার্মিনালেও মনোযোগ
রাজধানীর প্রতিটি বাস টার্মিনালে সাধারণ পরিবহন মালিক, শ্রমিক ও যাত্রীদের বিচরণ ও আচরণ নির্বিঘ্নে সচল করার প্রতি মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের বলা হয়েছে। টার্মিনালে চাঁদাবাজি বন্ধ, দখল-বেদখল এবং প্রকৃত শ্রমিকদের নেতৃত্ব থাকা নিশ্চিত করার উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নেতারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির দ্বিতীয় সারির একাধিক নেতা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে ২০০৯ সালে সমিতিতে একচ্ছত্র আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেন সাবেক সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ। তিনি পরিবহন খাতে তার অনুসারীদের নিয়ে মাফিয়া চক্র গড়ে তোলেন। তার সময় কোম্পানিগুলো ব্যয়ের নামে রীতিমতো চাঁদাবাজি শুরু করেন। এনায়েত উল্লাহ এখন বিদেশে গা ঢাকা দেওয়ার পর পরিস্থিতি পাল্টেছে।
গত ১৪ আগস্ট সড়ক পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের এক সাধারণ সভায় সব ধরনের চাঁদাবাজি বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়। সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, পরিবহন কোম্পানিগুলো ম্যানেজমেন্টের জন্য সাধারণ বাস মালিকদের থেকে দৈনিক ব্যয়ভার হিসেবে টোকেন মানির বাইরে অতিরিক্ত টাকা নিতে পারবে না। টোকেন মানির পরিমাণ কত হবে, সেটি সংশ্লিষ্ট সংগঠনের রেজুলেশনের মাধ্যমে জানাতে হবে, ইচ্ছেমতো টাকা আদায় করা যাবে না।
মো. সাইফুল আলম বলেন, ব্যয়ভার হিসেবে টোকেন মানি অতিরিক্ত নেওয়া হলে সেটি চাঁদাবাজির মধ্যে পড়ে। বিষয়টি নিয়ে চট্টগ্রাম রোডের বাস মালিকদের সঙ্গে আমরা বসেছি। তাদের থেকে কোম্পানিগুলো দৈনিক সাড়ে ৭০০ টাকা করে নিতো। আমরা হিসাব করে দেখেছি, ৫৫ টাকার মতো খরচ হয়। পরে তাদের ৬০ টাকা করে নিতে বলেছি আমরা। এই ধরনের একটা প্রক্রিয়ায় যাওয়ার জন্য ওইদিন সাধারণ সভায় আমরা সিদ্ধান্ত রিয়েছি। এ ক্ষেত্রে অনেকে অসহযোগিতা করার চেষ্টা করছে।
অসহযোগিতার অভিযোগ
পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সাধারণ পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা সমর্থন ও সহযোগিতা যোগাচ্ছে। ফলে এর সুফলও পাওয়া যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির একাধিক নেতা। আওয়ামী লীগ আমলে পরিবহন খাতের মাফিয়াদের বেঁধে দেওয়া আগের মতো চাঁদাবাজি, টার্মিনাল দখল নেই বলে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন তারা। তবে মাফিয়া চক্র গা ঢাকা দিলেও তাদের সহযোগীরা অসহযোগিতা করছে বলে জানিয়েছেন তারা। তারা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সহযোগিতাও চেয়েছেন।
মো. সাইফুল আলম আরও বলেন, ভালো কাজ করতে গেলে বাধা তো আসবেই। কিন্তু আমরা সমিতির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী কাজ করার প্রত্যয় নিয়েছি। সবার সহযোগিতা নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।
নতুন কমিটি ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির ব্যানারে ৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘চাঁদামুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, নিরাপদ যাত্রীবান্ধব ও সুশৃঙ্খল সড়ক ব্যবস্থাপনা’ নিয়ে মতবিনিময় সভা করে। সেখানে দেশের চলমান পরিস্থিতিতে সড়ক পরিবহন সেক্টরকে চাঁদামুক্ত, সন্ত্রাসমুক্ত, নিরাপদ, যাত্রীবান্ধব ও সুশৃঙ্খল সড়ক ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার ওপর জোর দেওয়া হয়।
খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বিদেশে অবস্থান করায় এবং শাজাহান খান গ্রেফতার থাকায় এ বিষয়ে তাদের কোনও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখে পাঠাতে পারেন আমাদের। এছাড়া যেকোনো সংবাদ বা অভিযোগ লিখে পাঠান এই ইমেইলেঃ [email protected]
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
- রিজার্ভের পতন থামানো গেছে: বাংলাদেশ ব্যাংক
- ৫০০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে আইডিবি
- বাংলাদেশকে দুই বিলিয়ন ডলার সহায়তার প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের
- রামগড়ে শিশু ও গো খাদ্য বিতরণ উপজেলা প্রশাসনের
- টেকনাফে সাড়ে ১১ কোটি টাকার স্বর্ণ ও বিদেশি মুদ্রাসহ আটক ২
- জ্বালানি উৎপাদনে বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন ইউরো দেবে জার্মানি
- খাগড়াছড়িতে নানা আয়োজনে মধু পূর্ণিমা উদযাপন
- আদিবাসী শব্দ ব্যবহারের প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে বিক্ষোভ
- সেনাবাহিনী ও বিদ্যানন্দের উদ্যোগে গুইমারাতে এক টাকায় বাজার
- রামগড় থেকে রাশিয়া, স্বপ্নচারী হাফেজ ফয়সালের গল্প
- ভারত কেন মণিপুরকে শান্ত করতে পারছে না?
- যৌথ বাহিনীর অভিযানে ১৫৫ অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ৭২
- সীমান্তে হত্যা বন্ধে সব দলকে একসুরে কথা বলতে হবে: আখতার হোসেন
- রামগড়ে বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ অনুষ্ঠিত
- ভারতের মুসলিমদের নিয়ে ইরানের খামেনির মন্তব্য অগ্রহণযোগ্য: ভারত
- টিভিতে আজকের খেলা
- ফরিদপুরে প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগে ভারতীয় নাগরিক গ্রেফতার
- ট্রাফিক সমস্যার সমাধান খুঁজতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
- আন্দোলনে আহত ও নিহতের পরিবারকে পুনর্বাসনই সরকারের প্রথম কাজ
- বিমানবন্দরে ‘স্যার’ ডাক শুনে উচ্ছ্বসিত প্রবাসীরা
- কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা নিচ্ছে না সরকার
- ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য জশনে জুলুছ
- গুইমারায় বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ আটক ১
- সাড়ে ৩০০ নয়, ১৩৮ কোটিতেই সংস্কার হবে মেট্রোর দুই স্টেশন
- জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দলের তদন্ত শুরু মঙ্গলবার
- ভোলায় সাড়ে ৬ লাখ কোটি টাকার গ্যাসের সন্ধান
- সম্পর্কে নতুন মোড়, নিউইয়র্কে হতে পারে ইউনূস-শেহবাজ বৈঠক
- ইলিশ রপ্তানি নিষিদ্ধ করায় ব্যথায় কাতর ভারতীয়রা
- পশ্চিমবঙ্গের স্বাধীনতা ঘোষণা করতে মমতার প্রতি আহ্বান
- বান্দরবানে ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক)’র শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
- বন্যায় সাজেক ও লংগদুর সাথে খাগড়াছড়ির যান চলাচল বন্ধ
- রাষ্ট্রপতির সাথে সেনাবাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত
- কাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে: সুপ্রদীপ চাকমা
- নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
- মণিপুরে গোলাগুলিতে নিহত অন্তত ৫
- ব্যাংক খাতের পরিস্থিতি উন্নয়নে ৩টি টাস্কফোর্স হবে
- ফটিকছড়ির ১২শ মানুষকে ত্রাণ সহায়তা দিল সেনাবাহিনী
- হজ গাইড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, যারা আবেদন করতে পারবেন
- ‘সেনাগৌরব পদক’ পেলেন আলোচিত ক্যাপ্টেন আশিক
- বৃষ্টিতে ভেসে গেলো নারীদের বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ
- ‘এলসি মার্জিন তুলে দেওয়ায় ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসবে’
- সিন্দুকছড়ি জোনে মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- সাংবাদিকরা সমাজের দর্পণ: পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল
- খাগড়াছড়িতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছে ভ্রমণকন্যা
- পঞ্চগড় সীমান্তে চোরাকারবারিদের বিজিবির গুলি, ফেনসিডিল জব্দ
- ফটিকছড়িতে যৌথ চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করল সেনাবাহিনী
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করবে সরকার
- রামগড়ে পাহাড়ধসে খাগড়াছড়ি-বারৈইয়ার হাট সড়কে যান চলাচল বন্ধ
- মানিকছড়িতে চাঁদাবাজি করতে এসে অস্ত্রসহ এক চাঁদাবাজ আটক